৭ বছর বয়সে শল্য চিকিৎসক!
তানজিল হুদা
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
![]() |
আকৃত জাসওয়াল। তাকে বলা হয়
বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্টেস্ট শিশু। আশ্চর্যতম খুদে চিকিৎসক। ক্যান্সারের
চিকিৎসা আবিষ্কারের দোরগোড়ায় রয়েছেন বলে দাবি তার। ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে
কম বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শিক্ষার্থীও আকৃত। তাকে বিস্ময়বালক ছাড়া আর কি
বলা যেতে পারে!
ভারতীয় শিশু আকৃত জাসওয়াল বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্টেস্ট শিশু। তার আইকিউ ১৯৪, যা সাধারণ মানুষ থেকে তাকে আলাদা করেছে। কারণ যাদের আইকিউ ১২০-১৪৪ তাদের ধরা হয় এক্সেপশনাল। আর ১ থেকে ২০ মধ্যে যাদের স্কোর তাদের আইকিউ খুবই কম।
আকৃতকে
বলা হয় বিশ্বের আশ্চর্যতম খুদে শল্য চিকিৎসক। আকৃত ২০০০ সালে তার বাড়িতে
প্রথম নিজেই এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ
করেন। বিজ্ঞান এবং অ্যনাটমি বিষয়ে মাত্র সাত বছর বয়সে আগ্রহ দেখে স্থানীয়
হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে সার্জারি দেখার অনুমতি দেয়।
৭ বছর বয়সে তিনি আগুনে পোড়া একটি গরিব মেয়ের হাত তার নিজস্ব চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে ঠিক করে দেন। মেয়েটির হাত এমনভাবে পুড়ে গিয়েছিল যে সে হাত মেলতে পারতো না। আনুষ্ঠানিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্রোপচারের কোনো অভিজ্ঞতা না থাকার পরও আকৃত তার হাতটি আবার স্বাভাবিক করে দেন।
১২ বছর বয়সে তার বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তা এবং ওষুধের উপর দক্ষতা সবার নজর কাড়ে। তাকে একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাডমিশনও দেওয়া হয়। তিনি দাবি করেন যে, তিনি ক্যান্সার নিরাময় আবিষ্কারের দোর গোড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন। অাকৃত ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া সর্বকনিষ্ঠ ছাত্র। ভবিষ্যতে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করতে চান। মাত্র ১৭ বয়সে তিনি ফলিত রসায়ন বিষয়ে মাস্টার্স করা শুরু করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৩
সম্পাদনা: আসিফ আজিজ, বিভাগীয় সম্পাদক
ভারতীয় শিশু আকৃত জাসওয়াল বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্টেস্ট শিশু। তার আইকিউ ১৯৪, যা সাধারণ মানুষ থেকে তাকে আলাদা করেছে। কারণ যাদের আইকিউ ১২০-১৪৪ তাদের ধরা হয় এক্সেপশনাল। আর ১ থেকে ২০ মধ্যে যাদের স্কোর তাদের আইকিউ খুবই কম।

৭ বছর বয়সে তিনি আগুনে পোড়া একটি গরিব মেয়ের হাত তার নিজস্ব চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে ঠিক করে দেন। মেয়েটির হাত এমনভাবে পুড়ে গিয়েছিল যে সে হাত মেলতে পারতো না। আনুষ্ঠানিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্রোপচারের কোনো অভিজ্ঞতা না থাকার পরও আকৃত তার হাতটি আবার স্বাভাবিক করে দেন।
১২ বছর বয়সে তার বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তা এবং ওষুধের উপর দক্ষতা সবার নজর কাড়ে। তাকে একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাডমিশনও দেওয়া হয়। তিনি দাবি করেন যে, তিনি ক্যান্সার নিরাময় আবিষ্কারের দোর গোড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন। অাকৃত ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া সর্বকনিষ্ঠ ছাত্র। ভবিষ্যতে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করতে চান। মাত্র ১৭ বয়সে তিনি ফলিত রসায়ন বিষয়ে মাস্টার্স করা শুরু করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৩
সম্পাদনা: আসিফ আজিজ, বিভাগীয় সম্পাদক
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন